আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ভারতে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে এবং এটি ১৮ অক্টোবর থেকে ১৫ নভেম্বর, ২০২১ অবধি চলবে। এই সময়ের মধ্যে কোথাও অন্য কোনও ক্রিকেট খেলা চলবে না। এর অর্থ খেলোয়াড়রা অন্যথায় কোন লীগে বা টুর্নামেন্টে বাস্ত থাকবে না এবং যদি সে ফিট এবং ইচ্ছুক হয় তবে তারা তাদের দেশের রঙিন জার্সি পরে মাঠে দেশকে প্রতিনিধিত্ব করতে পারবে।
যেহুতু এটা সারাবিশ্বে একমাত্র খেলা, পুরো ক্রিকেট সম্প্রদায়ের চোখ বিশ্বকাপের দিকে স্থির থাকবে। স্বাভাবিকভাবেই, খেলোয়াড়রা সবাই তাদের সেরা প্রদর্শন করতে আগ্রহী হবে। এবং যেহেতু এটি সেরাদের বিরুদ্ধে সেরাদের খেলা তাই প্রতিযোগিতাও হবে চরম উত্তেজনাকর, এই প্রতিশ্রুতিটি দেয়া জেতে পারে।
পূর্বোক্ত কথা মনে রেখেই আমরা এবি ডি ভিলিয়ার্স বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রতিনিধিত্বকারী হিসাবে থাকবেন প্রত্যাশায় কিছুটা খুশি হয়েছিলাম। এবং অতি গুরুতর হতাশার সাথে আমরা জানতে পারলাম যে তিনি অংশ নিচ্ছেন না।
ডি ভিলিয়ার্স কোনও প্রশ্ন ছাড়াই গেমের অন্যতম প্রধান খেলোয়াড়, যে কোনও বর্তমান দলকে একাই হারাতে সক্ষম একজন ব্যাটসম্যান এবং সে যে কোনও ফরম্যাটে খেলে যে কোনও যুগের যে কোনও দলে জায়গা পাওয়ার যোগ্য। এটি বলাই বাহুল্য যে, ২০১৮ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার পরেও দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোয়াডে তার যুক্ত হওয়া এই টুর্নামেন্টে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের সম্ভাবনা আরও গুরুতরভাবে বাড়িয়ে দিতে পারত।
এটি হতবাক হওয়ার মতো, যখন আমারা জানতে পারলাম যে ডি ভিলিয়ার্স তার দেশের হয়ে আর ফিরবেন না। ক্রিকেট দক্ষিণ আফ্রিকার মতে, ডি ভিলিয়ার্স কর্তৃপক্ষের সাথে আলাপ আলোচনা করেছেন যে "তিনি অবসরের যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে সেটি একবারেরই তার চূড়ান্ত থাকবে।"